মেঘের ওপারে একদিন
তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী
মেঘের ওপর হেঁটে হেঁটে সমাকর্ষী পথ
যতই এগুই শুধুই শূণ্যতা—
কেউ নেই কোথাও নেই ,
বিজন বিরান প্রান্নরে বেগুণী জ্যোৎস্না ,
একাকী লুটোপুটি খায় ষোড়শী অনু্ঢ়া ।
সচকিত সন্মোহনে জেগে দেখি,
বিমান চলছে দ্রুত তুলোট নদীয়।
স্থির আমি আকণ্ঠ বিস্মিত,
দেখছি শুধুই অলৌকিক বৈভব ,
বিরান প্রান্তরের ডুবোচর সভ্যতা ,
আকাশ উঠোনে বালার্কচ্ছটায়
সোনা ধানের দ্যুতি আর
ঝিলিক মারা সপ্তবর্ণা রঙধনু।
অদেখা অনন্তের ইষৎ উষ্ণ ওম খোঁজে
তুলোট মেঘ এখনো নিরন্তর
ইশারায় ডাকে ; যদিও সোনারঙ
স্মৃতিরা অনুযোগ ঘুর্ণি তোলে,
বর্ষা দুন্দুভি শুনেও নাচে না ময়ুর !
বজ্রেও নেই সেই তাতানো আগুণ,
বেচারা আঁচল উতল প্রজাপতি
অযথা ঘুরে বন-বাদাড়ে।
কেবল নিরুদ্দেশ গন্তব্যে নিতে
একটি বিমান দ্রুতই এগুচ্ছে..........।
-----------------------------------------------------------------
যতই এগুই শুধুই শূণ্যতা—
কেউ নেই কোথাও নেই ,
বিজন বিরান প্রান্নরে বেগুণী জ্যোৎস্না ,
একাকী লুটোপুটি খায় ষোড়শী অনু্ঢ়া ।
সচকিত সন্মোহনে জেগে দেখি,
বিমান চলছে দ্রুত তুলোট নদীয়।
স্থির আমি আকণ্ঠ বিস্মিত,
দেখছি শুধুই অলৌকিক বৈভব ,
বিরান প্রান্তরের ডুবোচর সভ্যতা ,
আকাশ উঠোনে বালার্কচ্ছটায়
সোনা ধানের দ্যুতি আর
ঝিলিক মারা সপ্তবর্ণা রঙধনু।
অদেখা অনন্তের ইষৎ উষ্ণ ওম খোঁজে
তুলোট মেঘ এখনো নিরন্তর
ইশারায় ডাকে ; যদিও সোনারঙ
স্মৃতিরা অনুযোগ ঘুর্ণি তোলে,
বর্ষা দুন্দুভি শুনেও নাচে না ময়ুর !
বজ্রেও নেই সেই তাতানো আগুণ,
বেচারা আঁচল উতল প্রজাপতি
অযথা ঘুরে বন-বাদাড়ে।
কেবল নিরুদ্দেশ গন্তব্যে নিতে
একটি বিমান দ্রুতই এগুচ্ছে..........।
-----------------------------------------------------------------
তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী,
১৮০৯ জাকির হোসেন রোড বাই লেন,
খুলশী, পূর্ব নাসিরাবাদ,
চট্টগ্রাম-৪২২৫, বাংলাদেশ,
Comments
Post a Comment