সম্পাদকীয়র পরিবর্তে কয়েকটি জরুরি কথা ১) লেখা পড়ুন। সঙ্গে লেখার নীচে মন্তব্যের ঘরে আপনার মতামত জানান। যিনি লেখক তিনিও পাঠক হিসাবে অন্তত কয়েকটি লেখা পড়ে মন্তব্য জানান। আমার লেখা সম্বন্ধে পাঠকের মতামত আশা করব অথচ আমি কোন লেখা সম্বন্ধে মতামত জানাব না -- এটা কেমন বিসদৃশ! ২) আবারও অনুরোধ, সামাজিক মাধ্যমে নিজের বা অন্য যে কোন লেখার লিঙ্ক শেয়ার করুন কিন্তু মূল লেখা বা তার ছবি শেয়ার করবেন না। ৩) এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬ নম্বরে ন্যুনতম ১০ টাকা google pay, phonepe, paytm, freecharge বা amazon pay করতে পারেন। প্রদানের স্ক্রীনশট ওই নম্বরে whatsapp করলেই ইবুকটি পেয়ে যাবেন। সহযোগিতা কাম্য। সকলকে শুভ মহালয়ার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা। =======০০০======= সূচিপত্র ও লিঙ্ক প্রবন্ধ ।। তৈমুর খান https://nabapravat.blogspot.com/2020/09/blog-post_665.html নিবন্ধ ।। সুদর্শন মণ্ডল https://nabapravat.blogspot.com/2020/09/blog-po...
।। ভ্রমণকাহিনি।। কংক্রিটের ঘেরাটোপে যন্ত্রচালিতের মত নির্বিকার দিনগত পাপক্ষয়। ব্যস্ততার দুরন্ত গতিতে একই কক্ষপথে নিরন্তর আবর্তমান গতানুগতিক প্রাত্যহিকতা। ছকেবাঁধা জীবনসংগ্রামের বৈচিত্র্যহীনতায় বিবর্ণ ভাবনায় গভীর অবসাদের দীর্ঘ ছায়াপাত। চেতনায় বেঁচে থাকার ঝিমমারা অনুভব। একঝলক টাটকা বাতাসের জন্য ক্লিষ্ট প্রাণের হাঁকুপাঁকু ব্যাকুলতা। তবু গড়িয়ে চলে জীবন। মনের রুদ্ধদুয়ারে ঠকঠক কড়াঘাত। কে গো তুমি? আমি গো আমি। ভিতরের বাউল-মানুষটা সাড়া দেয়। চলো গো ঘুরে আসি। কোথায়? আরে ওই যে যেখানে ---- যেখানে অচেনা আকাশ। অজানা পথ। অদেখা মানুষ। অননুভূত চারপাশ। যেখানে নিসর্গের কাব্যময়তায় প্রাণে জাগে আপনভােলা আবেগ। অনুভবে চুম্বন এঁকে যায় --- বেঁচে থাকার কতই না সুখ! ওই বাউল মানুষটাকে তখন বড় আপন মনে হয়। হাত বাড়িয়ে তার হাত ধরি। বলি, চলো গো তোমার সাথে ঘুরে আসি আবারো দূরে কোথাও, অনেক দূরে। আজো ওই বাউল-মানুষটাই ভরসা। ওর হাত ধরেই চার-দেওয়ালের বাইরে বেরিয়ে এই জগৎটাকে এখানেওখানে ছুঁয়েছুঁয়ে দেখি। এমনি ছুঁয়েদেখার যে অভিজ্ঞতার কথা এখন বলবো ---- তা' অনেকটাই পুরনো কিন্তু আমার কা...