সম্পাদকীয়র পরিবর্তে কয়েকটি জরুরি কথা ১) লেখা পড়ুন। সঙ্গে লেখার নীচে মন্তব্যের ঘরে আপনার মতামত জানান। যিনি লেখক তিনিও পাঠক হিসাবে অন্তত কয়েকটি লেখা পড়ে মন্তব্য জানান। আমার লেখা সম্বন্ধে পাঠকের মতামত আশা করব অথচ আমি কোন লেখা সম্বন্ধে মতামত জানাব না -- এটা কেমন বিসদৃশ! ২) আবারও অনুরোধ, সামাজিক মাধ্যমে নিজের বা অন্য যে কোন লেখার লিঙ্ক শেয়ার করুন কিন্তু মূল লেখা বা তার ছবি শেয়ার করবেন না। ৩) এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬ নম্বরে ন্যুনতম ১০ টাকা google pay, phonepe, paytm, freecharge বা amazon pay করতে পারেন। প্রদানের স্ক্রীনশট ওই নম্বরে whatsapp করলেই ইবুকটি পেয়ে যাবেন। সহযোগিতা কাম্য। সকলকে শুভ মহালয়ার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা। =======০০০======= সূচিপত্র ও লিঙ্ক প্রবন্ধ ।। তৈমুর খান https://nabapravat.blogspot.com/2020/09/blog-post_665.html নিবন্ধ ।। সুদর্শন মণ্ডল https://nabapravat.blogspot.com/2020/09/blog-po...
জাতিস্মর আশীষ কুমার বিশ্বাস গল্পের শুরুটা প্রায় ষাট বছর আগের কথা । যার নাম গৌতম, ডাক নাম ছিল বাবু । তার বছর তখন ছয়-সাত হবে । আমরা বা আমি তখন একটু বড় । এক সাথেই চলতো খেলা । গোল্লা ছুট, দাঁড়িয়া বান্দা, চোর-পুলিশ । যে মাঝে মাঝে খেলা থেকে বিরত থাকতো ; সে-ই জাতিস্মর । মাঠের পাশেই ছিল একটা খেঁজুর গাছ । তাতে হাত রেখে দূরের এক গ্রামের দিকে এক মনে তাঁকিয়ে থাকতো "বাবু" । গ্রামটির নাম "বিনয় পল্লী " । মাঝে বড়ো মাঠ । হাঁটা শুরু করলে তিরিশ - চল্লিশ মিনিট লাগবে । মাঝে জলে ভরপুর দেখে কখনো যাওয়া হয়নি । বাবু কে যখন বলতাম, ওপারে কি দেখছিস? ও বলতো, ওখানে আমার ছোট মা থাকে, দিদি থাকে, আমার ভুলু কুকুর থাকে । এ কথা আমাদের বিশ্বাস হতো না । আবার খেলায় ফিরে যেতাম, খেলতাম । কিন্তু ও বসে বসে , ওপারের গাছ পালা , বাড়ি ঘর দেখতো । কাছে গেলে বলতো , ওই যে সবুজ ,কচি কলাপাতা রঙের দালান বাড়ি, ওটাই আমাদের বাড়ি ! এই ভাবে মাস ছয়, বছর গড়াতে লাগলো । মনে প্রশ্ন জাগতে লাগলো, এ টা কি মন গড়া , বা বানিয়ে বানিয়ে বলছে? সত্যি প্রকাশ হোল এক দিন । সে বাড়িতে কিছু ...