অচেনা তবু আমরা দেবযানী পাল গোধূলি- চলো না একটু নদীর পাড়ে গিয়ে বসি। তামস - চলো, তবে দেখেছ, জলটাও কেমন যেন ধূসর বর্ণ ধারণ করেছে। গোধূলি - আসলে সময়ের ধূসরতা জলেতেও প্রতিফলিত, আমরাও তো ধূসর গোধূলির আমন্ত্রণে আজ। তামস - তুমি নিজেকে ধূসর বলছো! গোলাপের বিবর্ণতার মাঝেও সে তার রঙে গন্ধে সমুজ্জ্বল, যেমন তুমি। গোধূলি - তুমিও তো পশ্চিমাকাশের সূর্যের মত দীপ্তি ছড়াচ্ছ। তামস - আসলে আমরা হলাম জীবনের আজ্ঞাবহ প্রতিনিধি, তার মাঝেই নিজেদের পরিচয় রেখে যাই আপন গুণের মহিমায় তা ভালো বা খারাপ যাই হোক। এবার দুজনে একসাথে গেয়ে ওঠে -- মনটা আমার সঙ্গী করে বেদুইনের মন্ত্র পড়ে চলনা কোথাও যাই হারিয়ে, তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে, দূরের ওই বহ্নিশিখা পারবে না আর ফেলতে ছুঁয়ে, ঝাঁপ দেবো সেই অসীমকাশে, কক্ষনো না মরণ কুঁয়ে। পৃথিবীর সকল কণায় জীবন আমি বহুরূপী সাধ্য সাধে সাজাই আকর থাকে না কোন কারচুপি, নিয়তির খেলায় দান দেয় অজানা কেউ, আমি নিমিত্ত, সব সাজানো, ওই যা আসছে সেই ঢেউ।
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...