রুমি ও সুমি দুজন খুড়তুত ও জেঠতুত বোন। রুমির বাবা সুরেশ দাশ ও মা কেয়া দাশ ট্রেন দুর্ঘটনায় মারা যায়। রুমি অলৌকিকভাবে বেঁচে যায়। রুমি তখন ছয় মাসের। সুরেশ ও তার স্ত্রী কেয়া রেল লাইন পার হচ্ছিল। হয়তো তাদের খুব তাড়া ছিলো । হতে পারে। কিন্তু রেললাইনে তাদের তাড়াহুড়ো করা উচিত হয় নি। সেই সময় দু দিক থেকে দুটো থ্রু ট্রেন পাশ করছিলো। রেলওয়ে ট্রাকের মাঝখানে যখন তারা চলে এসেছিল,তখন তারা দেখতে পায় দুদিক থেকে থ্রু ট্রেন আসছে। তারা হতচকিত হয়ে পড়ে। কি করবে এগিয়ে যাবে না পেছিয়ে আসবে ঠিক করতে পারে না ওই ফ্র্যাক্শন অফ এ মিনিট সময়ে। তবুও পার হয়ে যাবার চেষ্টা করেছিলো। সঙ্গে মহিলা। সুরেশের কোলে আবার বাচ্চা ছয় মাসের মেয়ে। দেরি হয়তো হতো কিন্তু কোনো রকম ঝুঁকি নেওয়া উচিত হয় নি। ফলে যা হবার তাই হলো। দুজনের দেহ ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলো মুহূর্তের মধ্যে শত শত যাত্রীর চোখের সামনে। এর মধ্যে অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলো ছয় মাসের ওই মেয়েটা। বাবার কোল থেকে ছিটকে এসে পড়লো ভিড়ে ঠাসা প্ল্যাটফর্মের একদম সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এক যাত্রীর গায়ের ওপর। কি জানি বাবাই হয়তো তাকে ছুঁড়ে দিয়েছি...
সম্পাদকীয় দপ্তর থেকে এই সংখ্যায় 'শিক্ষা ও শিক্ষক' বিষয়ক বেশ কিছু লেখার পাশাপাশি রয়েছে বিচিত্র বিষয়ের আরও কিছু লেখা। সব মিলিয়ে সংখ্যাটি আপনাদের সমৃদ্ধ করবে, আপ্লুত করবে — এ বিষয়ে আমরা আশাবাদী। আপনাদের মতামত অবশ্যই জানাবেন। আমরা প্রতীক্ষিত। আগামী অক্টোবর ২০২৫ সংখ্যা 'উৎসব সংখ্যা' হিসাবে প্রকাশিত হবে। ওয়েব সংখ্যার পাশাপাশি নির্বাচিত লেখাগুলি নিয়ে একটি pdf এবং তার মুদ্রিত সংস্করণও প্রকাশিত হবে। তাই অপ্রকাশিত ভালো লেখা পাঠান। বিশেষ কোনও বিষয় নেই। প্রবন্ধ-নিবন্ধ-ফিচার ২০০০ শব্দ, গল্প ১২০০ শব্দ, অণুগল্প ৫০০ শব্দ, কবিতা-ছড়া ২৪ লাইনের মধ্যে হলে ভালো। ইমেলঃ nabapravatblog@gmail.com বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তি আসবে। সামাজিক মাধ্যমে আমদের সঙ্গে যুক্ত থাকুন। সময় মতো সব সংবাদ পেয়ে যাবেন। শারদ উৎসবের দিনগুলি সকলের আনন্দে কাটুক এই কামনা করি। —নিরাশাহরণ নস্কর সম্পাদক: নবপ্রভাত মোঃ ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬ Whatsapp Group: https://chat.whatsapp.com/ AIpj98JKbloFSpeqMcpr6j Facebook Page: https://www.facebook.com/ share...