নীল ডায়েরির গুচ্ছকবিতা চন্দ্রপলাশের গোপনপত্র তোমার পদধ্বনি এলেই পলাশগাছের ডালে জ্বলে ওঠে রক্তচাঁদের শিখা। হৃদয়বাগানের প্রতিটি শিরায় তুমি লিখে দাও স্বপ্নলিপির সোনালি আঁচড়। বৃষ্টিধ্বনি ছুঁয়ে যায় তোমার নীরবতার বারান্দা, যেখানে আমার অশ্রু জমে আছে কাচের শিশিতে। তোমার ছোঁয়া মানেই ভাঙা ঘড়ির কাঁটা আবার বেজে ওঠে সময়ের সুরে। আমার বুকের ভেতর এক অদৃশ্য নদী বয়, যার তীরে তীরে কেবল তোমার নামের নুড়ি। তুমি আসো—আর ভোরের কণ্ঠে শালিকেরা গেয়ে ওঠে গোপনপত্রের গান। এ শহরের অজানা সব রাস্তা আমাকে নিয়ে যায় তোমার দরজার সামনে। যেখানে দরজার কপাট খুললেই আকাশ হেলে পড়ে আমার কাঁধে। গোধূলিবিন্দুর আশ্রয় গোধূলির লালিমায় তোমার ছায়া মিশে যায় ধানের শিষের স্বপ্নে। হাওয়াগুলো কানে কানে বলে— তুমি আমার হারানো মন্ত্রফুল। দিগন্তের প্রান্তে পাখিদের উড়ান যেন তোমার হাসির খসড়া আকাশে লেখা। আমার প্রতিটি শ্বাসে লুকানো থাকে তোমার অজানা ছোঁয়ার তৃষ্ণা। বৃষ্টির সঙ্গীতে ভিজে যায় গলিপথ, যেখানে প্রথম তোমার হাত ধরেছিলাম। সেই মুহূর্ত যেন সময়ের তালাবদ্ধ কুঠুরি, যেখানে আমি আজও বন্দী। তুমি দূরে গেলে শহর হয়ে ...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...