স্মৃতির ভেলায় রথের মেলা জয়শ্রী সরকার রথযাত্রা নামটা শুনেই পৌঁছে তো যাই ছোট্টবেলায় বাবার কাছে বায়না ধরি, যাও না নিয়ে রথের মেলায়। সেই সে দিনের সুখগুলো সব লেপটে থাকে মনের মাঝে চাইলেও কী ভুলতে পারি? প্রশ্ন করি সকাল-সাঁঝে ! রথযাত্রার রহস্য কী --- সেটাই মাথায় ঢুকতো না যে আনন্দটাই মুখ্য ছিল --- আর বাকি সব বৃথাই কাজে। ছুটি পেতাম একটি দিনের ঠিক দুপুরে পৌঁছে যেতাম জিলিপি আর পাঁপড় ভাজা মনের সুখে হামলে খেতাম ! রথটাকে তো টানবো বলে বায়না ধরি বাবার কাছে ধমক যে খাই ঠিক তখনই ভীড়ের মাঝে হারাই পাছে। নাগোরদোলায় আমার সাথে চড়তে হতো বাবাকেও নাছোড়বান্দা আমি নাকি, ছাড়ছি না তো ধমকালেও ! বায়না করার আগেই বাবা কিনে দিত পালকি-পুতুল সাজবো বলে সঙ্গে দিত গলার হার আর কানের দুল। বাবার হাতটা ধরে ধরেই আহ্লাদেতে কাটতো বেলা মনের সুখে মজা লোটা --- এই না হলে রথের মেলা ! হঠাৎ দেখি মেঘের ঘটা --- বৃষ্টি নামে মুষলধারে জল-কাদা আর ভীড়ের ঠেলায় দাঁড়াই গিয়ে শেডের ধারে। ভাবতে গেলেই মন ছুটে যায় সেই সে দিনের রথের মেলায় হাতড়ে বেড়াই আজকে শুধুই মধুর স্মৃতির এই অবেলায় ! *********************...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...