শিশুকালে এক কৌতুক শুনেছিলাম। এক শহুরে বাবুর শখ হয়েছে বাড়িতে গরু পুষে খাঁটি গরুর দুধ খাওয়ার একটা স্হায়ী বন্দোবস্ত করবেন। যেমন ভাবা তেমন কাজ।গ্রাম থেকে একটা দুগ্ধবতী গাভী কিনে এনে নিজের বহুতল ফ্ল্যাটের তলায় রাখলেন আর তার খাদ্য হিসাবে খড়বিচালির বন্দোবস্ত করলেন। কিন্তু গ্রামের সতেজ সবুজ ঘাস ফেলে তো সে গরু খড়বিচালি খেতে নারাজ।এখন ভদ্রলোকের হয়েছে জ্বালা। রুক্ষ শহরের নিষ্প্রাণ যান্ত্রিকতায় একমুঠো সবুজ ঘাসও যে দুর্লভ। কিন্তু সে তো আর নির্বোধ গরু বুঝবে না।সবুজ ঘাসও মিলবে না। পরদিন থেকেই দেখা গেল,সে গরু সুন্দর সোনামুখ করে খড় খাচ্ছে।শুধু তার চোখে পরানো হয়েছে সবুজ কাঁচের গগলস। সে গরু। নির্বোধ একটি গরু। নিজের কার্যসিদ্ধি ও সুবিধার্থে তাকে ভুল বোঝানো হয়েছে। চোখে তার নিজের পছন্দসই রং বসিয়ে দিয়ে তাকে তার ইচ্ছা, তার স্বভাব-প্রকৃতি কে ভুলিয়ে দেওয়া গেছে। শুনে আমার মজা লেগেছিল খুব। কিন্তু পরিণত হওয়ায় পর যখন এই ব্যাপারটা আমি আমার চারদিকে চোখ মেলেই চাক্ষুষ করি,তখন কিন্তু তা আমার মনে আর হাসির উদ্রেক করে না। বরং আমার কপালে স্পষ্ট হয় দুশ্চিন্তার ভাঁজ। ভুল বুঝে ভুল পথে চালিত হলে সেটা যতটা না তা...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...