ভগবান নিপাত যাক প্রদীপ দে এই যে ভগবান, তুমি যা বলবে আমি ঠিক তার উল্টোটাই করবো। আমি কানে একেবারেই কম শুনি, একটু চিল্লিয়ে বললে ভাল হয়! -- কি? পাপ দেবে ? -- তা দাও দেওয়ার জন্যই তো তুমি! সকাল বিকাল কতো কি-ই তো চাইছি - শুনতে পাও না? তুমিও কি কালা? -- চাইলেই পাবে না ! -- ঢং ! তাহলে কি কাজে আসো তুমি ? -- বিশ্বের সৃষ্টি স্থিতি আর বিনাশ! -- বড় বড় ডায়ালগ আর জ্ঞানের ভাষনে তো বাজার গরম করে দিচ্ছো। কার কতোটা কাজে লাগলো ভেবে দেখেছো ? -- কি বললে, এসব বড় বড় জাগতিক ব্যাপার? -- নিকুচি করেছে জাগতিক ফাগতিক! যার যতটুকু চাহিদা দিয়ে দাও -তোমার অসুবিধার কি আছে? তুমি তো আর মানুষ নয়? ইচ্ছা করলেই তুমি তোমার বিশাল সাম্রাজ্য আর অর্থকোষ কে কাজে লাগাও - আমরা যে ভিখারি হয়ে পড়ছি ক্রমশই। তোমার গায়ের চামড়া কি শুকিয়ে নির্দয় হয়ে গেছে। বাব্বাঃ এত আস্তে কথা বলো - যে মিউমিউ করে, নিজেকে খুবই জ্ঞানী আর মুক্তি দাতাহি হিসাবে মনে হয়। এত অহংকার ভাল নয়। পতনের কারন। দেখছো না সকলেই তোমাকে আর কেউ পাত্তা দেয় না। -- যে যার ভাগ্যে খায়? সেতো অটোমেটিক মেশিনও কর...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...