আকাশ-ঘুড়ি সুমিত মোদক উড়িয়ে দিলাম , উড়িয়ে দিলাম আকাশ-ঘুড়ি তোমার বুকে ; তোমার সঙ্গে সেই কবে দেখা হয়েছিল ঠিক ঠিক মনে নেই ; কেবলমাত্র মনে আছে অঘ্রাণের ধান উঠে যাওয়া মাঠে দুজনে মিলে দিগন্তরেখা দেখতে চেয়েছিলাম ; বিকালের আলোতে আকাশ-পথ চিনিয়ে দিয়েছে সাদা সাদা বক , কিশোর-স্বপ্ন … সেখানে এখন আর কোনও ভাবেই সহজে ঢুকে পড়তে পারি না ; থেকে যায় একটা ঘাসফড়িং … যে কিনা সব সময়ের জন্য তিড়িংবিড়িং করে লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে মনের আনন্দে ; হয় তো সে দিন দুজনে একটা গোটা আকাশ নামিয়ে আনতে চেয়েছিলাম বুকের ভিতর ; হয় তো সে দিন গান ধরে ছিলাম কোনও এক পল্লিগীতি কিংবা রামায়নি ; বেলা শেষ হয়ে আসছে জানি ; তা বলে ঘুড়ি ওড়াবো না হয় ; পেঁচকাটি , চাঁদিয়াল , বগ্গা … সবই আছে ; যখনই ইচ্ছা হয় উড়িয়ে দিতে পারি ; অথচ , সময় হয়ে ওঠে না আর ; সাত সমুদ্র তের নদী পেরিয়ে যে দিন ফিরে এলাম , সে দিন তুমি আর নেই পেঁচাখুলির মাঠে ; চাষীরাও ধান কেটে নিয়ে গেছে যে যার বাড়িতে ; কেবল পড়ে আছে ছোট ছোট নাড়া ; ঠিক আমার হৃদয়ের মতো ; আরও কিছুটা সময়ের পর ধীরে ধীরে ঘিরে ধরবে কুয়াশার সোহাগ ; শব্দ উঠবে খসে পড়া হলুদ পাতার ; তুম...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...