শরৎকালীন প্রহরমিছিল... প্রখর গ্রীষ্মের পিঠে কে যেন আলতো হাত বুলিয়ে দিয়েছে। পাতার নীচে ছায়া পড়েছে সামান্য।আকাশ জল স্থল হঠাৎ একটু অন্যরকম। নির্ভেজাল নীল বেয়ে নেমে আসে প্রভাতী আলো। সাদা মেঘের খেলা থেমে থাকে না।বাতিল পোস্ট কার্ডে কিছু রোদ্দুর লিখে ভাসিয়ে দিই মেঘের ভরসায়। মেঘেদের রঙ বদলাতে থাকে... সকালগুলো কিছু আশ্রয় বয়ে নিয়ে আসে ---শাপলা, পদ্ম,শালুকের ঘুম ভাঙে। দশ-বারো ফুট উপরে সাঁকো থেকে দেখেছি জলশরীরে কিশোরী মেয়ের মত হাসি। জলের ওষ্ঠে হাত রাখলে আকাশের গায় ভাঁজ পড়ে। এভাবেই একদিন নূপুর বেজে ওঠে। ভারী হয় ফসলের মুখ। খেলার ইচ্ছেয় খেলা চলে... কাদার পরিমাণ কমতে থাকে।উবে যেতে থাকে শাওন গন্ধ। রেশমি হয়ে ওঠে পাতার বুক। ভেলভেট কোমলতা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে রোদ্দুরগাছ। ছাতের কার্নিশ থেকে শুরু করে ভাষা গড়িয়ে যায় চিলেকোঠার ঘরে। তারপর ? তারপর চাদরে বালিশে লুটোপুটি করে হরেক রকম চাঁদমারি। নামযজ্ঞ হয়ে যাবার পর থেকে ফাঁকা পড়ে থাকা দুর্গামন্ডপে শুধুই ঝিমধরা ভরদুপুর। না বলা শব্দেরা সাঁতপাক খায় প্রতিমাহীন মণ্ডপ ঘিরে। ধীরে ধীরে পাখির ডানায় উড়ে আসে মেঘের আস্তরণ। নির্মিত হতে শুরু করে বিমূ...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...