বৈজ্ঞানিক মাইকেল ফ্যারাডে অঞ্জলি দে নন্দী, মম বৈজ্ঞানিক মাইকেল ফ্যারাডে ২২ শে সেপ্টেম্বর, ১৭৯১ খ্রিস্টাব্দে, ইংল্যান্ডের নিউ ইংটন নামক স্থানে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি একজন বিশ্ব বিখ্যাত ইংরেজ পদার্থ বিজ্ঞানী ও রসায়নবিদ। উনি তড়িৎ চুম্বকত্ব ও তড়িৎ রসায়নের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে গেছেন। তিনি ২৫ শে আগষ্ট, ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যু বরণ করেছিলেন। মাইকেল ফ্যারাডের বাবা জেমস গ্লাসাইট খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের সদস্য ছিলেন। ১৭৯০ সালের শীতকালে, জেমস ফ্যারাডে, তার স্ত্রী মার্গারেট হ্যাস্ট ওয়েল এবং দুই সন্তানকে ওয়েস্টমোরল্যান্ডের আউথগিল থেকে লন্ডনে স্থানান্তরিত করেন। যেখানে তিনি গ্রামের কামারের কাছে শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতেন। ওই বছরের শরৎকালে মাইকেলের জন্ম হয়। আর শীত কালে স্থানান্তরিত হন। মোট চার ভাইয়ের মধ্যে তৃতীয় মাইকেল ফ্যারাডেকে শুধুমাত্র প্রাথমিক স্কুল শিক্ষা গ্রহণের পর নিজেই নিজেকে শিক্ষিত করেন। বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক মাইকেল ফ্যারাডের জন্ম হয় খুব গরীব সংসারে। তিনি তাই একটি বইয়ের দোকানে কাজ করেছিলেন। সেখান থেকে তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকা নিয়ে গিয়ে লোকেদের বাড়ি বাড়ি বিক্র...
।। ভ্রমণকাহিনি।। কংক্রিটের ঘেরাটোপে যন্ত্রচালিতের মত নির্বিকার দিনগত পাপক্ষয়। ব্যস্ততার দুরন্ত গতিতে একই কক্ষপথে নিরন্তর আবর্তমান গতানুগতিক প্রাত্যহিকতা। ছকেবাঁধা জীবনসংগ্রামের বৈচিত্র্যহীনতায় বিবর্ণ ভাবনায় গভীর অবসাদের দীর্ঘ ছায়াপাত। চেতনায় বেঁচে থাকার ঝিমমারা অনুভব। একঝলক টাটকা বাতাসের জন্য ক্লিষ্ট প্রাণের হাঁকুপাঁকু ব্যাকুলতা। তবু গড়িয়ে চলে জীবন। মনের রুদ্ধদুয়ারে ঠকঠক কড়াঘাত। কে গো তুমি? আমি গো আমি। ভিতরের বাউল-মানুষটা সাড়া দেয়। চলো গো ঘুরে আসি। কোথায়? আরে ওই যে যেখানে ---- যেখানে অচেনা আকাশ। অজানা পথ। অদেখা মানুষ। অননুভূত চারপাশ। যেখানে নিসর্গের কাব্যময়তায় প্রাণে জাগে আপনভােলা আবেগ। অনুভবে চুম্বন এঁকে যায় --- বেঁচে থাকার কতই না সুখ! ওই বাউল মানুষটাকে তখন বড় আপন মনে হয়। হাত বাড়িয়ে তার হাত ধরি। বলি, চলো গো তোমার সাথে ঘুরে আসি আবারো দূরে কোথাও, অনেক দূরে। আজো ওই বাউল-মানুষটাই ভরসা। ওর হাত ধরেই চার-দেওয়ালের বাইরে বেরিয়ে এই জগৎটাকে এখানেওখানে ছুঁয়েছুঁয়ে দেখি। এমনি ছুঁয়েদেখার যে অভিজ্ঞতার কথা এখন বলবো ---- তা' অনেকটাই পুরনো কিন্তু আমার কা...