একুশের চেতনায়
ঢেউ উত্তাল , আবেগ মদির ফেব্রুয়ারি মাস ,গাছ-গাছালির পাতায় মাখা হাসনুহানার বাস ;মিস্টি টগর জানান দেয় আসলো ফাগুন মাস ,স্বৈরাচারী তানাশাহীর ঘটাতে সর্বনাশ !ছাত্র-যুবক রাজপথে সব , দৃঢ় শফতের হাত ,মাতৃভাষার অধিকার পেতে সব্বাই একসাথলড়তে হবে রাইফেলধারী সব পুলিশের সাথ ,ভয় পেয়ে গেলে মৃত্যু ঘটবে , হবে সব বরবাদ !গুলির সামনে বুকটা পেতে ,ঢেলে এক বুক রক্ত,বুঝিয়েছিলো - মায়ের জন্য প্রাণ দেয়া নয় শক্ত ;কালো রাজপথে লেখা হয়েছিল বাংলা মায়ের নাম ,বরকত ,সালাম ,জব্বারদের জানাই লাখো সেলাম !==================================ঠিকানা :প্রণব কুমার চক্রবর্তী , ৩৭/১ , স্বামী শিবানন্দ রোড , চৌধুরীপাড়া , বারাসাত , কোলকাতা - ৭০০১২৪ ,
।। ভ্রমণকাহিনি।। কংক্রিটের ঘেরাটোপে যন্ত্রচালিতের মত নির্বিকার দিনগত পাপক্ষয়। ব্যস্ততার দুরন্ত গতিতে একই কক্ষপথে নিরন্তর আবর্তমান গতানুগতিক প্রাত্যহিকতা। ছকেবাঁধা জীবনসংগ্রামের বৈচিত্র্যহীনতায় বিবর্ণ ভাবনায় গভীর অবসাদের দীর্ঘ ছায়াপাত। চেতনায় বেঁচে থাকার ঝিমমারা অনুভব। একঝলক টাটকা বাতাসের জন্য ক্লিষ্ট প্রাণের হাঁকুপাঁকু ব্যাকুলতা। তবু গড়িয়ে চলে জীবন। মনের রুদ্ধদুয়ারে ঠকঠক কড়াঘাত। কে গো তুমি? আমি গো আমি। ভিতরের বাউল-মানুষটা সাড়া দেয়। চলো গো ঘুরে আসি। কোথায়? আরে ওই যে যেখানে ---- যেখানে অচেনা আকাশ। অজানা পথ। অদেখা মানুষ। অননুভূত চারপাশ। যেখানে নিসর্গের কাব্যময়তায় প্রাণে জাগে আপনভােলা আবেগ। অনুভবে চুম্বন এঁকে যায় --- বেঁচে থাকার কতই না সুখ! ওই বাউল মানুষটাকে তখন বড় আপন মনে হয়। হাত বাড়িয়ে তার হাত ধরি। বলি, চলো গো তোমার সাথে ঘুরে আসি আবারো দূরে কোথাও, অনেক দূরে। আজো ওই বাউল-মানুষটাই ভরসা। ওর হাত ধরেই চার-দেওয়ালের বাইরে বেরিয়ে এই জগৎটাকে এখানেওখানে ছুঁয়েছুঁয়ে দেখি। এমনি ছুঁয়েদেখার যে অভিজ্ঞতার কথা এখন বলবো ---- তা' অনেকটাই পুরনো কিন্তু আমার কা...