এক অশথ এক বট উলটো যেন ঘট
বটের ঝুরি দুয়ের গোড়ায় পাকিয়েছিল জট।
পুকুর দুই ধারে – গাছ মাঝের পাড়ে
তেঁতুল-আতা-খেজুরগাছ, ঝোপ পায়ে থেকে ঘাড়ে।
পুবে শিবের থান সবাই করে মান
তিনদিকে তিন পথ গেছে তার কল নিচে একখান।
দূর থেকে নিশান, বিশ্রামে কৃষাণ –
তার ছায়াতে জিরেন আড্ডা সারা দিনমান।
ওঠার তিনটি পথ, কেউ দ্রুত কেউ শ্লথ –
বসে-শুয়ে খেলা-খাওয়ার সে অন্য জগৎ!
বাড়ির 'পরে রাগ, পারলে মানাও বাগ!
বন্ধু বট-অশথ তো আছে, যা দেখি সব – ভাগ্।
পাকলে পরে ফল আসত অবিরল
দিনে হরেক পাখি, রাতে বাদুড় দলকে দল।
পড়ত যেই জলে, মৎস্য সদলে
হামলে পড়ে খেত সে ফল হরেক কৌশলে।
তার নিচেতে ঝাঁপ, চড়ক – বাপ্ রে বাপ্!
তার নিচেতেই সভা-সালিশ – তিরস্কার বা মাফ।
এক-এক করে ডাল ভাঙল কালে কাল
ইন্তেকালটা এল যখন আমরা বেসামাল!
* * *
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...

Comments
Post a Comment