বৃষ্টি আখরে লেখা চিঠি
মেঘ আসে সব আকাশেতে এলেবেলে
সাদা সাদা মেঘ আষাঢ়ে শরৎ নাকি
হেলায় দিয়েছে বৃষ্টি ঘরানা ফাঁকি
ভিজব ভেবেছি এবার বরষা এলে !
ভেবেছি ভাসাব কাগজের নাও গড়ে
কলকল জলে কইমাছ এলে উঠে
ধরে নিয়ে বাড়ি আসব লাফিয়ে ছুটে
নিষেধ না শুনে, যদিবা বাজও পড়ে।
এখনো কিশোর মনের গহীণে নাচে
এখনো দামাল হতে চায় দেখি মন
বৃষ্টি ফোঁটায় কী যেন ছন্দ আছে
ঝমঝম শুনি ঝিমঝিম সারাক্ষণ !
মৌন গাছেরা ঝিম মেরে সারাবেলা
পাখিরা নীরব ভুলে গেছে বুঝি খেলা
মাটির হাঁ-মুখে নীরব আর্তনাদ
ফসলের ক্ষেতে সকরুন সংবাদ।
প্রিয়ার চিঠি যে বইত সে মেঘ কোথা
কোথা গেল তার নবজলধর রূপ
দৌত্য করুক মানায়না এই চুপ
মরা নদীগুলি ভরা হোক খরস্রোতা ।
না হারায় পথ না হারায় যেন দিক
কালো কেশদাম নিয়ে মেঘ দিক দেখা
নামুক মেঘেরা বৃষ্টি আখরে লেখা
পড়ব চিঠিটি, ভিজব এবার ঠিক।
..................
কান্তিলাল দাস
বেলতলা লেন
(সাধুখাঁ মাঠ)
ডাক : সিঙ্গুর
জেলা : হুগলি
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...