যে পথে হেঁটেছি আজন্ম, এটা কি সেই পথ! সজ্ঞানে বা অজ্ঞানে। তথাকথিত শিক্ষিত হবার আগে বা পরে! আসলে শিক্ষালাভ তো জন্ম হওয়া ইস্তক। প্রকৃতির কাছে, প্রকৃতির দুয়ারে। প্রকৃতির পাঠ। আর গুরুজনের শিক্ষার হাত মাথায় নিয়েই পথ চলা শুরু। বসন্ত আসা-যাওয়ার সঙ্গে বয়স বেড়ে যাওয়ার এক প্রাকৃতিক খেলা। বয়স বাড়ে প্রকৃতির নিয়মে। আপন গতিতে, নিজের ছন্দে ও তালে। পথ চলতে চলতে কোথায় নিয়ে যায় আজ! এত দিন পরে, এত চলার পরেও। মাঝেমধ্যে মনে হয় এটাই কি সেই পথ! যে পথে চলেছি যুগ যুগ ধরে। চলেছে আমার পূর্বপুরুষেরা। আমার অন্তরাত্মারা। বারবার হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়েও থামেনি। থামিনি। উঠে দাঁড়াব বলে আবার শক্তি সঞ্চয় করার চেষ্টায় ব্রতী হয়েছি। কখনো কোন অবলম্বনের ভরসা না করেও। তবু কেন আজ এত অচেনা লাগে এই পথ। যে পথের প্রতিটি বাঁক পরিচিত হাতের তালুর মতো, সেই পথকে কেন আজ নতুন লাগে! যে পথের প্রতিটি নুড়িতে লেখা রয়েছে আমার রক্তবিন্দুর ডাকনাম, সেই পথ কেন ঝাপসা হয়ে আসে! এমনকি সূর্য যখন মধ্যগগনেও। সেই পথ হাতছানি দিয়ে ডাকে আজো, তবে ইশারার ভাষা যেন বদলে গেছে! নাকি পুরো পথই! ভাবি আর ভাবি। ভেবেই চলি, পথের ইন্চিতে ইন্চিতে। ইঙ্গিতে ইঙ্গিতে!
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...

Comments
Post a Comment