স্মৃতিময় হালখাতা গোবিন্দ মোদক – মেসোমশাই, পহেলা বৈশাখের দিন আমাদের দোকানে আসবেন। ঐদিন ছোট্ট করে গণেশ পুজো আছে, সেই সঙ্গে নতুনখাতা পুজো। আসবেন কিন্তু। – আসবো বাবা, আসবো। তোমাদের সঙ্গে আমাদের এতদিনের সম্পর্ক! – শুধু তাই নয় মেসোমশাই, আপনি আমাদের অত্যন্ত ভালো একজন কাস্টমার। আপনাদেরকে সঙ্গে না নিয়ে কি নতুন খাতা পুজো করতে পারি! ওই দিন কিন্তু অবশ্যই আসা চাই! এই নিন কার্ড। – কার্ড দাও বা না দাও, মুখে বলেছো এই অনেক। ঠিক আছে বাবা, নিশ্চয়ই আসব। এবছর কি বার পড়েছে নববর্ষ? – রবিবার। কমল দত্তের স্টেশনারি দোকান থেকে এগিয়ে জুড়োন সাহার মুদিখানা দোকানের সামনে রিক্সাটাকে দাঁড়াতে বলেন সুনীলবাবু। সুনীলবাবুকে দেখে দোকানের ছেলেটি এগিয়ে আসে – আসুন কাকু, ভালোই হয়েছে। নইলে আপনার বাড়িতে যেতাম। হালখাতা তো এসেই গেল। যদিও ব্যবসা-পত্রের অবস্থা বিশেষ ভালো নয়, কিন্তু হালখাতা তো করতেই হয়। আর ছোট্ট করে গণেশ পুজোও করছি ওইদিন। আপনাকে আসতেই হবে। এই নিন কাকু কার্ড। – আচ্ছা বাবা, আসবো। কার্ড নিয়ে সুনীলবাবু রিকশায় ওঠেন। তারপর বাড়ি ফেরার পথে সনাতনের সবজি দোকানের সামনে দাঁড়ান। কয়েকটি সবজি দিত...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...