প্রবাহ অঞ্জন বল পরিশ্রুত জীবনকে ডেকে নিয়ে বলি -- এবার এসো অতীত গ্লানি মুছে ফেলি আবাহন করি আগামী বসন্তকে । সব কি মুছে ফেলা যায় যা কিছু চিরন্তন ? কবচে থেকে যায় জড়ানো শ্রুতি -- জমানো ইতিহাস । কতবার নীড় ভেঙে গেছে .... পুড়ে গেছে সব সুখ ছাই হয়ে ..... আতপের ঘামে গন্ধগোকুল হেঁটে গেছে নদীর এক তীর ক্ষিদে নিয়ে , কতবার সূর্যের তাপ খেয়ে খেয়ে সন্ধ্যা নেমেছে গভীর পৃথিবীর হরিৎ বাথানে , নক্ষত্রের সাথে ক্ষরিত আলোতে চাঁদ সওদাগর ভাসাছে ভেলা সারারাত ধরে। প্রতিদিন সেঁজে উঠি সবুজে আর কমলা প্রলেপে , জলোচ্ছাসে ভেসে যাবো জানি তবুও আজন্ম পিপাসা বুকে ধরে রাখি । অতীত যে চিরসখা -- ফিরে আসে বার বার বয়সের হাত ধরে , ঋণ রেখে যায় মাটির ধুলোতে যেখানে তৃণবেলা কেঁটেছে আমার । একটু ধীর অলসে বয়ে যাক নদী একটু বিনোদন , আলাপ খুনসুটি .... আড়ালে বসি ছায়া হয়ে , ওপারের ঘাট বড় মায়াময় .... বাতাসে কুয়াশার আদিম হাতছানি .... ...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...