প্রস্তরযুগ ১ নৌকাভাসানের সময় যদি মেপে নিতে পারতে ঢেউস্তর দেখতে, কাগজের নৌকার গায়েও লেখা স্পেনীয় আর্মাডা আর ওদিকে কাঠের মাস্তুলে একজন লোক মোমবাতি জ্বলিয়েছে, তীব্র মোমবাতির ভাপ; আধখাওয়া হাভানা সিগার অনেকটা চাঁদের মত। এই চাঁদ। এই বিদঘুটে চাঁদ একদিন ধোঁয়া হয়ে যাবে , যেন কাজল , যেন প্রেম রোগ সেদিন দেখবে বাষ্প জমেছে চে গুয়েভারার বুকে যেন ভালবাসা ! যেন সেই আদিম বিশ্বাস আর আমাদের সামনে কোন উপায় নেই উদ্বায়ী চাঁদে বসতি স্থাপন করা ছাড়া, যেন পরিযান, প্রস্তুতি নৌকাভাসানের সময় যদি মেপে নিতে পারতে আলোকবর্ষ দেখতে আস্তে আস্তে আলগা হয়ে যাচ্ছে অন্ধকারের খোঁপা যেন মেঘ, যেন নিয়ানডার্থাল মানুষের আদিম পরিযান প্রস্তরযুগ ২ রোদকে কখনো ডুবে যেতে দেখেছো নিঃশ্বাসে, রোদ নিভে আসে আর তখনই হয় আমবাগানে ভিনগ্রহীদের আসা যাওয়া ভিনগ্রহী মানে মেখলিগঞ্জের সেই মেয়েটা যার মুখের এক দিকটা অ্যাসিডে পুড়েছে ...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...