তুমি বলে দাও রবীন্দ্রনাথ হঠাৎ ঝেঁপে বৃষ্টি আসার মতো মনের গভীরে চঞ্চলতা তীব্র না হলে কবিতা লিখব কী করে -- বলে দাও তুমি রবীন্দ্রনাথ। মনের গহনে তীব্র দহন জ্বালা, পুড়ে ছাইভস্ম হবার মুহূর্তে যদি ফিনিক্সের মতো পুনর্জন্ম ঘটে, তবেই এই হাত থেকে আবার কবিতার জন্ম হবে-- দু:খের আতপে স্নান না সেরে কবিতা তার রূপ নেয় না-- এ কথা বলে গেছ স্বয়ং তুমি রবীন্দ্রনাথ। প্রেমের তরলতম রূপের মধ্যে বিচ্ছেদের করুণ সুর সুস্পষ্ট, এক বুক অভিজ্ঞতার মাহেন্দ্রক্ষণে আজও হৃদয় গুঙরে কাঁদে, পাওয়ার সুখের চেয়েও হারানোর বেদনা বুকে চেপে যেন গভীর দীঘির বুকে লম্বা বাঁশের লাঠি স্থির, একা জেগে থাকে। মাছরাঙা কখন যে উড়ে এসে বসে তবুও তো নিষ্পাপ নয়নে কারণ জিজ্ঞাসা করেছে এ নীরবতার। অকস্মাৎ জলেতে কীসের শব্দ, ঢিল ছুড়েছে চপলমতি কোনো কোমল বালক, ঢেউ ছুটে এসে শান্তি ভঙ্গ করে! রবীন্দ্রনাথ, তুমি বলে দাও এ বেদনা রাখি কোথায়-- সে কি একবারও আমার হতে পারত না! তিরবিদ্ধ এমাথা ওমাথা ছড়িয়ে আছে আমার পাগলামির নমুনা, তোমাকে বিরক্ত...
সূচিপত্র বস্তু, চেতনা এবং কবি ।। সজল চক্রবর্তী দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদ আলোচনায় নব দিগন্ত ।। রণেশ রায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট ও সন্নিহিত অঞ্চলের কথ্য শব্দ ।। অরবিন্দ পুরকাইত চাঁদে জীবন ।। শমীক সমাদ্দার অসমাপ্তি ।। মহুয়া হুই গ্যালাক্সির শব্দে ।। জাসমিনা খাতুন তিনটি কবিতা ।। দিবাকর সেন অপূর্ণতার শেষ অধ্যায় ।। সুপ্রিয় সাহা হাফ ডজন ছড়া ।। স্বপনকুমার পাহাড়ী স্বাপ্নিক অমলের ঘুৃম ।। সঞ্জয় দেওয়ান দুটি কবিতা ।। সৌমিত্র উপাধ্যায় পথ চলতি ✍️পার্থ প্রতিম দাস হেমন্তের বিষাদ ছুঁয়ে ।। শক্তিপদ পাঠক রাই আর বাবা ।। অদিতি চ্যাটার্জি স্থিতিশীল ।। রঞ্জিত মুখোপাধ্যায় হৃদয়ের শূন্য কোড ।। লিপিকা পিঙ্কি দে অমানিশা ।। সৌভিক মুখার্জী দৃষ্টিগত ।। শামীম নওরোজ জ্যান্ত ভূতের গপ্পো ।। পার্থ সারথি চট্টোপাধ্যায় ধুতরা ফুলের ঘ্রাণ ।। মজনু মিয়া তারা খসার আলোয় ।। তীর্থঙ্কর সুমিত উত্তরণে অন্তরায় ।। সমীর কুমার দত্ত প্রেম মুদ্রা ।। বিবেকানন্দ নস্কর ধারা ।। লালন চাঁদ অন্যের ব্যথায় ব্যথি ।। জগদীশ মণ্ডল গর্ভ ।। শাশ্বত বোস ভ্রমণ বিষয়ক স্মৃতিকথা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত শাপে বর ।। সাইফুল ইসলাম রবিবার ।। সঙ্ঘমিত্রা দাস দুটি ...